চিন্তা আর চিতা দুই এক। তবে চিতা ভালো, একবার পুরিয়ে মারে; চিন্তা সারা জীবন জ্বালায়।’আমরা যখন আমাদের কর্তব্য কর্মে অবহেলা দেখাই,কোনো দায়িত্বকে নিষ্ঠার সঙ্গে গ্রহন করিনা,তখনই অকৃতকার্য হই। এর আগে কখনো নয়।
মানুষের মোটিভেশনাল কথা, লেকচার শুনে আমরা মোটিভেট হই ঠিকই, কিন্তু তার স্থিতি খুব অল্প সময়ের জন্য থাকে… যখন শোনা হয়, তখন হয়তো উজ্জীবিত হই, চোখ জ্বলজ্বল করে উঠে… কিন্তু খানিক পরেই আবার সেই আগের মত।
জীবনে সবচেয়ে যে জিনিসটা বেশি দরকার তা হল সেল্ফ মোটিভেশন (Self Motivation) ও আত্মনিয়ন্ত্রণ। নিজের মনের উপর নিয়ন্ত্রণ না থাকলে কোন মোটিভেশনই আপনার জীবনে কাজে লাগবে না
মোটিভেশন নিজের ভেতরের আগুন, যদি অন্য কেউ তা জ্বালানোর চেষ্টা করে তবে তা খুব কমই জ্বলবে “ এর মানে হচ্ছে কেউ আপনাকে অনুপ্রেরণা দিতে পারে আপনার লহ্ম্য অর্জন করতে , কিন্তু লহ্ম্য অর্জনে আপনাকেই এগিয়ে যেতে হবে । আপনার হয়ে অন্য কেউ সেটা করে দিবে না।
মোটিভেশন দুই রকমের হয় ।
১। Directly : সরাসরি বা স্বকীয় । যা প্রাকৃতিকভাবে একজন মানুষের নিজের ভেতর থেকেই আসে। পরীহ্মায় ভালো গ্রেড পাওয়ার জন্য সারারাত পড়াশুনা করা , একটি নির্দিষ্ট লহ্ম্য অর্জনের জন্য নিজের ভেতরের ইচ্ছাশক্তিই Directly মোটিভেশন ।
২। outside : বাহিরে বা বহিঃস্থ । অর্থাৎ যখন আমরা একজন মোটিভেশন স্পিকারের কথা শুনে ভা ভিডিও দেখে অনুপ্রেরণা পাই। যেমন অন্য কারো সফলতার গল্প শোনার পর মনে হয় , এটা আমাদেরও করতে হবে ।
সহজ কথায়, মোটিভেশন হচ্ছে এমন এক উৎস যা আপনার মন-মানসিকতাকে আপনার লহ্ম্য অর্জনে প্রস্তুত করবে। সঠিক মোটিভেশন আপনাকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে যা আপনি কল্পনাও করেননি ।
তাই প্রতিনিয়ত নিজেকে মোটিভেট রাখতে কিছু উপায় আমাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন na, jantei hoibo.
আপনি যদি হার না মানেন, আপনাকে হারানোর হ্মমতা কারো নেই ।
Just example :পরীক্ষায় যখন লিখতে দেয়া হয় “তোমার জীবনের লক্ষ্য” রচনা লিখো অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী বেশি নাম্বার পাওয়ার জন্য লিখে ডাক্তার অথবা ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই । একদম মুখস্থ লেখা যাকে বলে। এভাবেই আসলে স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হয় , নিজেরাই জানে না কি হতে চায়। সবাই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়। 
লক্ষ্য নির্ধারণ তিন রকম হতে পারে :
১। স্বল্প মেয়াদী : এমন কোন লহ্ম্য যা কিছু সপ্তাহ অথবা মাসে অর্জন করা যায় ।
২। মধ্যম মেয়াদী : এক অথবা দুই বছর সময় লাগতে পারে এমন কোন লহ্ম্য ।
৩। দীর্ঘ মেয়াদী : ক্যারিয়ার প্লান bolte, school ছারা to r kono প্লান nai.apnar.
সঞ্চয়ী হোনঃ ধরুন আপনি একটি ব্যবসায় শুরু করলেন, কিছুদিন পর দেখা গেল ব্যবসার জন্য যে টাকাটা আপনার দরকার সেটা আর জোগাড় করতে পারছেন না। এমন অবস্থায় আপনি কাজ করার অনুপ্রেরণা হারাবেন আর কাজ করতেও ইচ্ছা করবে না। তাই অবশ্যই প্রতি মাসে আপনার উপার্জন থেকে কিছু টাকা সঞ্চয় করুন।সঞ্চয় থাকতে আপনি আত্নবিশ্বাস হারাবেন না কখনই. r apne to taka তেছপাত্তার moton uran.ai hoilo somossa.
আরে ধুর, তোকে দিয়ে হবে না। তুই জিতবি কম্পিটিশন? বাদ দে, তুই পারবি না। এই ধরনের নেতিবাচক কথা বলা মানুষের থেকে সব সময় দূরত্ব বজায় রাখুন। পজেটিভ চিন্তার মানুষ বেস্ট মোটিভেটর হয়।যখনই আপনার মনে কোন নেতিবাচক চিন্তা আসবে , এমন একজন পজেটিভ চিন্তা-ভাবনার মানুষের সাথে কথা বলবেন যে আপনার আত্নবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলবে । তাই সবসময় চেস্টা করুন ইতিবাচক চিন্তা করে এমন মানুষের সাথে থাকতে । jodi bolen je taile togo loge chola jaibo na. No problem.
ai kotha ta bolar pisone main karon ta hoilo: apne 1jon পরিচালক. amra ajke asi kalke nai.
“apnar sob dikai খেয়াল rakte hobe. Mon chailai sob jaigai ছিগারেট দরানো jabe na. karon ta hoilo: apne 1jon পরিচালক. apnar 1ta face value ase. jeta apni Maximum time e kore thaken বিভিন্ন জায়গায়.”
ভুল আমাদের জীবনের খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। কম বেশি , জেনে বা না জেনে ভুল আমরা সবাই করি । এটা খারাপ কিছু নয়, স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্যাটি তখনই হয় যখন আমরা ওই ভুল থেকে শিক্ষা না নিই। পৃথিবীতে যত সফল মানুষ আছেন বা ছিলেন সবার মধ্যে একটা মিল আছে। সেটা হচ্ছে ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া। পৃথিবীতে কোন মানুষই ১০০% সঠিক না । ভুল মানুষ করবেই । যারা সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে তারাই সফলতার দিকে এগিয়ে যেতে পারবে।
যখন কোন কাজ করছেন আপনি তার উদ্দেশ্য ঠিক আছে কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে দেখবেন ।ভুল মানুষের মোটিভেশন আপনাকে অনেক বড় বিপদেও ফেলতে পারে। তাই আপনি ঠিক পথে এগোচ্ছেন নাকি ভুল হচ্ছে কোথাও তা পরীহ্মা করে নেয়া জরুরী ।
সবসময় অতিরিক্ত চিন্তা করলে Negative দিকগুলোই সামনে আসবে। r tokhon e apni success je apni apnar bull gula বুজটে পারছেন and সুঁদরিয়ে niben.
এটি আপনার উপর নির্ভর করে যে আপনি কীভাবে আপনার লক্ষ্য অর্জন করতে পারেন, অন্যরা আপনার জীবনে আগ্রহী নন, তারা আপনাকে দেখেছেন যে অবশেষে আপনি সেই ব্যক্তি, যাকে কাজ করতে হবে, Today or tomorrow.so নিজেকে নতুন করে গড়ে তুলুন.
লাইফটা আপনার। পৃথিবীর সবার সাথে ফাঁকি দেয়া যায়; নিজের সাথে নয়।
কারো দুঃখজনক ঘটনার সাথে নিজেকে মিলিয়ে প্রাউড না করে বরং তাদের কৌশল প্রণয়ন এর সাথে নিজেকে কম্পেয়ার করাটাই বেশি প্রয়োজন।
দেখবেন তখন আপনিও তার মত হতে পারবেন; যদি শ্রমটা তার চেয়ে বেশি দেন তবে তাকে ছাড়িয়ে যেতেও পারবেন। 
আজ আপনি যা করবেন বলে সবেমাত্র চিন্তা শুরু করছেন, অনেকেই গত কয়েকবছর ধরে খুব জোড়েশোড়ে সেটার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
আপনি সাকসেস এর কথা চিন্তা না করে বরং সাকসেস এর জন্য নিজেকেই ভালো করে গড়ে তুলুন। কারন আপনার সামনে দাঁড়াতে অক্ষম ব্যক্তিটিও আপনার সক্ষমতা কিংবা যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে ২ মিনিট দেরি করবেনা, যদি আপনি সফল হতে না পারেন।
অহংকারের কারণে পিছিয়ে পড়া:
শুধু অহংকারের কারণে কত সেরাদের সেরা সব হারিয়ে পথে বসেছে, আর আত্মবিশ্বাসের কারণে পিছিয়ে পড়া কত মানুষ উঁচু তলায় ঠাঁই পেয়েছে তা আল্লাহ ভালো জানেন। যে যোগ্যতা নিয়ে আজ আপনি এত অহংকার করছেন কিছুদিন আগে সে যোগ্যতা অন্যকারো ছিল, ভবিষ্যতে একই যোগ্যতা অন্যকারো হয়ে যাবে । মাঝখানে আপনি একটা সুযোগ পেয়েছেন মাত্র, যা আল্লাহ আপনাকে দিয়েছে।
তবু দিনশেষে আমিও একজন অহংকারী। আমার সবচেয়ে বড় অহংকার-  ‘আমার কোনো অহংকার নেই’ – এটাই আমার সবচেয়ে বড় অহংকার.
হিংসুক মানুষ+ষড়যন্ত্র:
আপনি উঠতে চাইলে পেছনে টেনে ধরবে, বড় কিছু করলে সমালোচনা করবে, আপনি স্বপ্ন দেখলে তারা আপনাকে হতাশ করবে। এতসব কিছুর মাঝেও আপনাকে বেঁচে থাকতে হবে, টিকে থাকতে হবে, স্বপ্ন পূরণ করতে হবে ; কারণ মানুষ অন্যের হাঁটুর জোরে হাঁটেনা, সে নিজের পায়ে ভর করেই দৌঁড়ায়।
আপনাকে টেনে উপরে তোলার জন্য কারো ঠেকা পড়েনি। আপনি কঠোরভাবে চেষ্টা না করলে, কার এত দায় পড়েছে আপনার জন্য সাহায্যের ডালা সাজিয়ে বসে থাকার? পৃথিবীটা অনেক নিষ্টুর। এখানে সবাই স্বার্থপর.কেউ আপনাকে সাকসেস হওয়ার আগ পর্যন্ত পাত্তা দিবেনা। অনেকেই আপনাকে কথা দিয়েও কথা রাখবেনা। এমনকি অনেকেই আপনাকে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষায় রাখবে,
পৃথিবীতে মানুষ রেজাল্ট দেখতে চায়।
যোগ্য ব্যক্তিরা সমালোচিত ?
গাছ জন্মালে তার আশেপাশে আগাছা জন্মাবেই। আগাছার পাশে কখনো গাছ জন্মায় না বরং গাছের নিচেই আগাছা জন্মায়। এজন্যই যারা বড় কিছু করতে চায়, সফল হতে চায়, কষ্টকে ঝেড়ে ফেলে, দুঃখকে পায়ে ঠেলে, ব্যর্থতাকে পেছনে ফেলে সামনে এগোতে চায়; নেগেটিভ লোকরা, হিংসুটে ব্যক্তিরা তাদের সমালোচনা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
মানুষ হিসেবে যে সম্মানটা আপনি অন্যদের কাছ হতে আশা করেন, ঠিক তেমনই অন্যদেরকে সম্মান দিতে শিখুন।

Post a Comment

Previous Post Next Post